Thursday, 7 July 2022

 This is the new era of Video Content. in everyone hand there is a smart phone with great camera features. Which certainly instigate to capture the right catchy beautiful moments of our precious life. Along with Smart phone with great camera features some complimentary accessories also required. One most inspiring tools is  camera or mobile phone stabilizer tools GIMBAL. Most promising brand  of OSMO. And moste affordable great stablizer gimbal is  DJI OM 4 SE - Handheld 3-Axis Smartphone Gimbal Stabilizer with Grip Tripod Vlog YouTube Live Video for iPhone Android

You can purchase the product from our link : https://amzn.to/3aqxUfJ

Tuesday, 24 June 2014

শেয়ার নির্বাচন পদ্ধতি

ধরুণ আপনার ডিম্যাট ও ট্রেডিং  অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে গেল। এবার আপনি শেয়ার কেনাবেচার জন্য তৈরি। কিন্তু কোন শেয়ার, কখন  আপনি কিনবেন, তা কিভাবে নির্বাচন করবেন ?   

এই নির্বাচন পদ্ধতির প্রধান দুটি ধারা আছে। 
১) Fundamental Analysis ( মৌলিক বিশ্লেষণ ) আরেকটি
২) Technical Analysis ( প্রায়োগিক বিশ্লেষণ)।

আপনি যদি শেয়ার কেনাবেচায় সত্যিকার অর্থেই সিরিয়াস থাকেন  তবে এই দুটি পদ্ধতি সম্পর্কেই  আপনাকে সাধারণ জ্ঞান রাখতে হবে। আমরা তাই খুব সহজ কথায় এই বিষয়টি সম্পর্কে  আপনাকে অবহিত করার চেষ্টা করব।

বিস্তারিত বলার আগে এক কথায় বলব :
Fundamental Analysis এর মাধ্যমে ভালো শেয়ার নির্বাচন করা হয়।
আর Technical Analysis এর মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার ভালো সময় নির্বাচন করা হয়। 

আপনি ভালো শেয়ার ভালো সময়ে কিনে  শক্তহাতে ধররে রাখতে পারলে মুনাফা করা থেকে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। অনেকেই ভালো শেয়ার কেনেন। এমনকি যথেষ্ট ভালো সময়ে কেনেন। কিন্তু তা ধরে রাখেন আলগা হাতে। অল্প লাভের মুখ দেখলেই তা হাত থেকে ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে সেই শেয়ার অনেক বেশি উচ্চতায় চলে গেলে হাতের নখ কামড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। এই ব্যাপারটি এই প্রতিবেদকের ক্ষেত্রেও ঘটেছে। যাকে বলে হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া। তাই আবার বলছি ভালো শেয়ার ভালো সময়ে কিনে শক্তহাতে ধরে রাখতে হবে।

এবার আসছি ভালো শেয়ার নির্বাচনের পন্থা Fundamental Analysis এর কথায়।
আপনি যে কোম্পানির শেয়ার কিনতে চান তার নাম শুনেছেন কিনা। সেই কম্পানির ব্যবসা কি ?  সেই কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনার পছন্দ কিনা। বাজারে সেই প্রোডাক্টের চাহিদা কিরকম ? সেই কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট ও ব্যাবসা পদ্ধতি কতটা স্বচ্ছ এই বিষয়গুলি আপনাকে জানতে হবে। এগুলি সেই কোম্পানির সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান বা Common Sense। এই Common Sense আপনাকে  রাখতে হবে। এরপরও আরও কিছু   খুঁটিনাটি আছে যেগুলি সেই কোম্পানির  Fundamental Analysis এর বিষয়বস্তু।

আগামী কাল এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে। ব্লগ কেমন লাগছে অনুগ্রহ করে জানাবেন। 

Sunday, 22 June 2014

SIP : সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান

SIP : সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান

SIP  সঞ্চয় ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচাইতে  কার্যকর পন্থা। এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে বা নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর  মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বা সরাসরি শেয়ার বাজারে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করবেন। এতে বিনিয়োগের স্বল্পকালীন ঝুকি কমে যায়। নিয়মানুবর্তিতার সঙ্গে এই প্রক্রিয়াটি চালিয়ে দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য চালিয়ে যেতে পারলে আপনার সম্পদ তৈরীর লক্ষ্য নিশ্চিতভাবে পূরণ হবে। 

মিউচ্যুয়াল ফান্ডে SIP করতে চাইলে মিক্ষচ্যুয়াল ফান্ডের যেকোন নির্দিষ্ট একটি স্কীম পছন্দ করা অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে  KYC ফর্ম ফিলআপ করতে হবে। প্রথম মাসের প্রিমিয়াম আপনাকে চেক মারফৎ দিতে হবে। পরবর্তীতে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী প্রতি মাসের প্রিমিয়াম আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে নির্দিষ্ট তারিখে আপনার পছন্দকৃত মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনা হবে হবে তা আপনার SIP অ্যাকাউন্টে জমা হবে।  বছরে ৫০,০০০/– টাকার বেশী SIP  করার জন্য আপনার প্যান কার্ড থাকা বাঞ্ছনীয়। 

SIP সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্টে ও আপনার মোবাইলে  আপনি জানতে পারবেন।  SIP করার এক বছর পর আপনি যে কোন সময় আপনি SIP স্কীমটি বন্ধ করে দিতে পারেন। প্রয়োজনে আপনি নির্দিষ্ট SIP স্কীমে অতিরিক্ত ইউনিট কিনতে পারবেন। আপনি যে কোন সময় আপনার SIP অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী আপনার ফান্ডের ইউনিট বিক্রি করতে পারবেন। 

আপনার যদি ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলা থাকে তবে আপনি  শেয়ার ও ETF কেনার মাধ্যমেই আপনার পছন্দমতো SIP করতে পারবেন।  HappyInvesting.in

Saturday, 21 June 2014

Gold ETF : সোনায় সোহাগা


সোনাতে বিনিয়োগের সেরা মাধ্যম Gold ETF. 
আপনার গয়নার সখ থাকলে কোন কথা নেই। কিন্তু আপনি যদি সোনাতে বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে সোনার গয়নাকে বেছে নেন তাহলে আপনাকে আমাদের পরামর্শ। আপনি http://nsegold.com/ এই ওয়েবসাইটটি একবার দেখে নিন। Gold ETF-এর মাধ্যমে সোনাতে বিনিয়োগ সবচাইতে বিচক্ষণতার পরিচয়। এতে না আছে কোন হারানোর ভয়। না আছে চুরি যাওয়ার, না আছে 'খাদ" মেশানোর চিন্তা। বিভিন্ন ব্যাঙ্কের Gold ETF আপনি যখন ইচ্ছে ১ গ্রামের গুণিতক হারে কিনতে পারেন। এর জন্য আপনাকে যে কোন শেয়ার ব্রোকারের কাছে একটি ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। আপনার সোনা আপনার ডিম্যাট অ্যাকাউন্টে সুরক্ষিত থাকবে। এর জন্য আপনাকে দোকানে যেতে হবে না। আপনাকে কোন লকারর খরচ যোগাতে হবে। যখন ইচ্ছে  প্রয়োজনে বিক্রি করতে পারবেন। আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আপনার বিক্রিত অর্থ চলে আসবে। তাই আজই বিস্তারিত জানতে উপরের লিঙ্কটি দেখুন ও ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। 

ETF : সবার জন্য শেয়ার বাজার !!

ঠিক তাই। শেয়ার বাজারের বিনিয়োগে একটুও ভয় নেই। আপনার জন্য আছে ETF ( Exchange Traded Fund )। গোটা পৃথিবীতে এখন ETF কেনাবেচাই হয় সবচাইতে বেশী। 

ETF  কি বা কেন ?
নির্দিষ্ট কোন কোম্পানীর শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে ঝুকি থাকতেই পারে। কিন্তু ETF কেনার ক্ষেত্রে তা নেই। কারণ ইটিএফ হলে অনেকগুলি কোম্পানির শেয়ারের সমাহার । ফলে নির্দিষ্ট কোন কোম্পানীর শেয়ার কেনার ঝুকি প্রায় ৯০ শতাংশ কমে যায়। এতে আপনার বিনিয়োগ থাকে অনেক বেশি সুরক্ষিত। যেমন BANKBEES  একটি ETF.  এই 'ব্যাঙ্কবিজ' ইটিএফ'টি কিনলে আপনি পাবেন ১২টি ব্যাঙ্কের শেয়ারের এক মিশ্র সুরক্ষা। এরকমই আছে NIFTYBEES, INFRABEES.  এছাড়াও আরও অনেকগুলি ETF আছে ভারতীয় শেয়ার বাজারে। যেগুলিতে আপনি নির্ভয়ে বিনিয়োগ করতে পারেন দীর্ঘ সময়ের জন্য। এব্ং এতে আছে যথেষ্ট ভালো লাভের সম্ভাবনা। নিশ্চিতভাবেই আপনার সঞ্চয় পরিণত হবে সম্পদে। for details please visit  http://www.nseindia.com/products/content/equities/etfs/equity.htm

কিভাবে শেয়ার কিনে লাভ করবেন ?

শেয়ার কিনে লাভ করতে হলে :
১) আপনাকে ভালো কম্পানীর শেয়ার  নির্বাচন করতে হবে। 
ভালো কোম্পানি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার চারপাশের পরিচিত ব্যবসায়িক ক্ষেত্রটির দিকে নজর দিতে হবে। যেমন সিমেন্ট কোম্পানির শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে নির্বাচন করুন, আপনি বাড়ি তৈরীতে কোন কোম্পানির সিমেন্ট ব্যবহার করতে চান।  বা কোন কোম্পানীর রড ব্যবহার করতে চান। ব্যাঙ্কের শেয়ারের ক্ষেত্রে কোন সরকারী এবং কোন বেসরকারী ব্যাঙ্কের পরিষেবা সবচাইতে ভালো। 

২) শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান থাকাটা খুব জরুরী। 
ভালো শেয়ার সঠিক সময়ে কিনতে হবে। কারণ অসময়ে ভাল শেয়ার কিনলেও আপনাকে লোকসানের মুখে পরতে হতে পারে বা আপনাকে লাভের মুখ দেখতে অনেক বেশি সময় লাগবে। যেমন শীতের ফুল গরমে আপনি অতি যত্নে লাগালেও তাতে যেমন ফুল হবে না, ব্যাপারটি ঠিক সেরকমই। Timing খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

৩) শেয়ার কিনতে হবে মাঝারি বা দীর্ঘ সময়ের জন্য। স্বল্প সময়ের জন্য শেয়ার কেনা  ঝুকিপূর্ণ । কারণ বাজারের ওঠানামা সাময়িক ভাবে আপনাকে লোকসানের মুখে এনে ফেলতে পারে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে তা লাভজনক হবে। কারণ ভারতের মতো দেশগুলির বার্ষিক বৃদ্ধির হার পশ্চিমের উন্নত দেশগুলির তুলনায় বেশি।

৪) খুব কমদামী শেয়ার কিনবেন না। অপরিচিত কমদামী শেয়ারগুলি দামে আকর্ষক হলেও সেগুলি দীর্ঘমেয়াদী ক্ষেত্রে লাভজনক হবে এমন নিশ্চয়তা নেই। কারণ অনভিজ্ঞ লোকেরাই কমদামী শেয়ার কেনার ফাদে পা বাড়ান। 

৫) যথেষ্ট লাভ থাকলেও একসঙ্গে সব লাভ ঘরে তুলবেন না। ধাপে ধাপে এই কাজটি করুন। আপনি হয়ত দেখলেন আপনার ৫০ টাকার শেয়ার  বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা। আপনি বিক্রি করার পর হয়ত দেখলেন তা ২০০ থেকে ছাড়িয়ে ৩০০, ৪০০, ৫০০ হয়ে গেল। তখন আফশোসের শেষ থাকবে না। তাই আপনার শেয়ার দামে ডবল হয়ে  গেলে অর্ধেক বিক্রি করে মূলধন ঘরে তুলে রাখতে পারেন। বাকি অর্ধেক  পরবর্তী বৃদ্ধির জন্য রাখুন। 

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবেন কেন ?

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের মূল উদ্দেশ্য অন্যান্য বিনিয়োগ পদ্ধতিগুলির চাইতে বেশী আয়। 
আমাদের সঞ্চয়ের বেশির ভাগটাই আমরা করে থাকি ফিক্সড ডিপোজিট, রেকারিং ডিপোজিট, LIC তে।  এগুলিতে বার্ষিক গড় আয় ৮–৯% এর কাছাকাছি।  কিন্তু আমাদের দেশের মূল্যবৃদ্ধির হার বর্তমান বছরগুলিতে ৮% এর বেশি।  ফলে বাস্তবিক ক্ষেত্রে আপনার সম্পদের পরিমাণ বাড়ছে মাত্র ০–১% এর মতো।  ফলে বুঝতেই পারছেন আপনার সম্পদের পরিমাণ বাড়ছে খুব সামান্য। তাই শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে আপনি গড়ে ১৪-১৫ শতাংশের বেশি আয় করতে পারেন। ফলে প্রকৃত অর্থেই আপনার সঞ্চয় সম্পদে পরিণত হবে। কারণ শেয়ারে আপনার লাভের পরিমাণ আগে থেকে নির্ধারণ করতে পারবেন না। একটি উদাহরণ : ১৯৯৩ সালে কেউ যদি দশ হাজার টাকা মূল্যের ইনফোসিস (Infosys) কোম্পানির শেয়ার  কিনে থাকেন  আজকে  কুড়ি বছর পর তার বাজার মূল্য এক কোটি টাকার চাইতে অনেক বেশি। এই দীর্ঘমেয়াদি (এক বছরের বেশি) আয়ের ওপর আপনাকে কোন ট্যাক্সও দিতে হবে না। 

এছাড়া আর দুটি  বিনিয়োগে মাধ্যম হল সোনা ও জমি। 
সোনা বিগত ১০ বছরে অনেকটাই বেড়েছে। কিন্তু বিনিয়োগ মাধ্যম হিসাবে এটি ততটা কার্যকর নয়। কারণ আপনি গয়না হিসেবে সোনা কিনলে তার দাম আপনি দোকানদারকে দেবেন, আপনি কিন্তু দোকানদারের কাছ থেকে ততটা পাবেন না। অন্তত কুড়ি শতাংশ কম পাবেন। জমি : জমিতে বিনিয়োগ করতে হলে আপনাকে অনেকটা টাকা একবারে বিনিয়োগ করতে হবে। 

তাই সবদিক বিবেচনা করে আপার সঞ্চয়ের বেশ কিছুটা অংশ (মোটামুটি ৫০%) আপনি সরাসরি শেয়ার বাজারে বা মিউচ্যুাল ফান্ডে এক সঙ্গে বা প্রতিমাসে বিনিয়োগ করতে পারে। প্রতি মাসে বিনিয়োগ পদ্ধতির নাম SIP. এই পদ্ধতিটি অনেক কম ঝুকিপূর্ণ এবং সম্পদ তৈরীর ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকর।  

শেয়ার কিনতে হলে কি করতে হবে ?

শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে প্রাথমিক শর্ত  আপনার একটি ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট কি :
১৯৯২ সালে হর্ষদ মেহতা কেলেঙ্কারী ঘটে ভারতীয় শেয়ার বাজারে।  পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে ভারতের শেয়ার বাজারে আধুনিকীকরণ শুরু হয়। চালু হয় ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট। ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট হল আপনার ব্যাঙ্কের সেভিংস অ্যাকাউন্টের মতো। এই অ্যাকাউন্টে আপনার কেনা যাবতীয় শেয়ার জমা থাকবে।  ১৯৯৬ সালের অাগে আপনি শেয়ার কিনলে তা সাটিফিকেট হিসাবে আপনার হাতে আসত। বেশ কিছু লোকের কাছে এখনো শেয়ার সার্টিফিকেট আছে। কিন্তু সেগুলি বিক্রি করতে চাইলে তাদের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট করতে হবে সেবি ও এক্সচেঞ্জ নথিভুক্ত কোন ব্রোকারের বা সাব–ব্রোকারের কাছে। 

ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট  :
ডিম্যাট অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আপনাকে একটি ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট করতে হবে, যাতে আপনার আর্থিক লেনদেনের হিসাব থাকেবে। ট্রেডিং অ্যাকাউন্টের নম্বর ধরেই আপনি ব্রোকারের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচা করবেন। 

এই দুটি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে যে তথ্যগুলি দিতে হবে।
১) আপনার পরিচিতি পত্র (ভোটার কার্ড / পাসপোর্ট / আধার কার্ড)
২) প্যান কার্ড  ৩) ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টের প্রমাণপত্র ৪) পাসপোর্ট ফটো
৫) আপনার ব্যাঙ্কের চেকবই থাকতে হবে। কারণ শেয়ার কেনাবেচার কোন লেনদেনই নগদে হয় না। শেয়ার কেনার জন্য আপনাকে চেক  বা ব্যাঙ্ক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা আপনার ট্রেডিং অ্যাকাউন্টে পাঠাতে হবে। তারপরই আপনি শেয়ার কিনতে পারবেন। যা আপনার ডিম্যাট অ্যাকাউন্টে সুরক্ষিত থাকবে।

শেয়ার কি ?

শেয়ার হল একধরণের লগ্নীপত্র। সরকার যেমন বিভিন্ন লগ্নিপত্রের (যেমন : কিষাণ বিকাস পত্র, এন.এস.সি, প্রভৃতি) মাধ্যমে বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে, তেমনি বিভিন্ন কোম্পানী তাদের ব্যবসাকে গড়ে তোলা তথা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীর কাছে এই শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে।

প্রাথমিক অবস্থায় কোন কোম্পানি বাজারে শেয়ার ছাড়লে তাকে স্টক এক্সচেঞ্জে নথিভুক্ত  হতে হয়। এই নথিভুক্তির সময়  বা আগে যে শেয়ার ছাড়া হয় তাকে বলে IPO (Initial Public Offer)। এই IPO যারা  কেনেন তারাই পরবর্তীতে সেই কোম্পানীর Equity শেয়ারের মালিক হন।

এক্সচেঞ্জে কোম্পানি নথিভূক্ত হবার পরেও আপনি এক্সচেঞ্জ থেকে সরাসরি শেয়ার কিনে আপনি Equity শেয়ারের মালিক হতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার একটি ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এক্সচেঞ্জে নথিভুক্ত যেকোন  শেয়ার দালাল বা ব্রোকারের কাছে। শেয়ার দালাল বা ব্রোকার ছাড়া আপনি শেয়ার কিনতে পারবেন না।

কোন কোম্পানির Equity শেয়ার কেনা মানে সেই কম্পানীর লাভ বা লোকসানের অংশীদার হওয়া। কোম্পানীর লাভ হলে আপনার শেয়ারের দাম বাড়বে। আপনার হাতে থাকা সেই নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ার অন্যরা কিনতে আগ্রহী হবে। কোম্পানির লোকসান হলে আপনার শেয়ারের দাম কমবে কারণ আপনার হাতে থাকা সেই কোম্পানির শেয়ার অন্য কেউ কিনতে কম আগ্রহ দেখাবে। কোন কম্পানির শেয়ার আপনার কাছে থাকলে আপনি সেই কোম্পানির কাছ থেকে সময়ে সময়ে কোম্পানির লভ্যাংশ বা ডিবিডেন্ড পাবেন। যার উপরে আপনাকে কোন ট্যাক্স দিতে হবে না।

Thursday, 12 June 2014

Psychology Of Trading And Investing

Trading is a mixed bag of art and science together. Science is used to identify trades, based on price action, patterns and to identify support, resistance, stop and target. While managing trade is purely an art, which completely involves risk control of loss and controlling our emotions during trading. Both of them are equally important and responsible equally for success or failure in trading. 

However most of people concentrate on first part of trading, which is trade identification, that is, what pattern or indicator should I follow, which one to buy etc. Novice traders try to focus or find methods which will make every trade into a successful trade. This is  a waste of time and effort. No one in this market could be right every time and in every trade. 

When we enter in a trade, the story changes simultaneously and our emotions start to change our analysis, every single minute or hour or after every pullback. We begin to doubt ourselves and our trade, whenever the trade goes against us, even a little bit. Most traders fail at that point, panic and lose money. This is the point where strong psychology helps traders.

Psychology helps traders to follow the rules during trading (that is, wait for either stop or target during your predefined time frame) and to maintain discipline. This is the reason we should write down our rules of trading on paper and always keep them during trading.

The conclusion is: psychology is as important as analysis in trading and traders should  concentrate on improving their psychological strength. A method which could be used is meditation, for improving trading psychology.